শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ১২:২০ অপরাহ্ন
Title :
মনিরামপুরের ওসি–এসআই’র নামে আদালতে মামলা যশোরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন মাইক ভাড়া করে গালাগালি , ২ লাখ টাকা দিলো ব্যাংক যশোরে বিআরটিএ কর্মচারী পরিচয়ে প্রতারণা, আটক ২ বিএনপি ক্ষমতায় এলে সুন্দরী নারীরা রাস্তায় বের হতে পারবে না : ফয়জুল করিম চট্টগ্রামে বাংলাদেশ–ওয়েস্ট ইন্ডিজ টি–২০ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন ‘নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড শতভাগ প্রস্তুত’ – স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ‘জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের পরিপূরক দল’ – আখতার হোসেন এশিয়ান কাপ বাছাই থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ, সামনে ভারতের চ্যালেঞ্জ যাদুকাটা নদীতে নির্বিঘ্নে কাজের দাবিতে বালি শ্রমিকদের বিক্ষোভ

যশোর-খুলনা মহাসড়কে চেংগুটিয়া এলাকায় যানজটে চরম ভোগান্তি, দ্রুত সমাধানের দাবি

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫, ৭.০২ অপরাহ্ণ
  • ২৩৭ বার

নওয়াপাড়া সংবাদদাতা :

যশোর-খুলনা মহাসড়কের চেংগুটিয়া বুড়োর দোকান থেকে উড়োতলা পর্যন্ত অংশে সড়ক সংস্কার কাজ ও কাদা-খোড়াখুঁড়ির কারণে যান চলাচলে ভয়াবহ দুর্ভোগে পড়েছেন চালক ও সাধারণ যাত্রীরা। ভারী যানবাহন চলাচলের অনুপযোগী এই সড়কে প্রতিনিয়ত তৈরি হচ্ছে তীব্র যানজট, যা ঘন্টার পর ঘন্টা ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিশেষ করে বুড়োর দোকান সংলগ্ন এলাকায় খোড়াখুঁড়ি ও কাদা জমে থাকার কারণে ১০ ও ১৬ চাকার মতো ভারী যানবাহন প্রায়ই আটকে পড়ছে। এসব যান আটকে যাওয়ার ফলে পুরো সড়কে সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। এমনকি, সরেজমিনে দেখা গেছে, মাঝে মাঝে ভারী যানবাহন রাস্তায় উল্টে গিয়ে আরও বিপজ্জনক পরিস্থিতির জন্ম দিচ্ছে।

এদিকে, যশোর সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ চেংগুটিয়া, নওয়াপাড়া নূরবাগ ও ভাঙাগেট বাজার এলাকায় একযোগে আরসিসি ঢালাইয়ের কাজ শুরু করেছে। যদিও নওয়াপাড়া ও ভাঙাগেট এলাকায় কাজ প্রায় শেষের পথে, চেংগুটিয়া এলাকায় সড়ক খুঁড়ে ফেলার পর এখন সেখানে কাদা ও পানি জমে চলাচল আরও কষ্টকর হয়ে উঠেছে। রাস্তার অবস্থা এখন ধানক্ষেতের মতো কর্দমাক্ত।

প্রকল্প অনুযায়ী রাতে কাজ করার কথা থাকলেও দ্রুত কাজ শেষ করতে দিনেও কাজ চলছে, যার ফলে যান চলাচলে বিঘ্ন আরও বেড়ে গেছে।

সওজের এক প্রকৌশলী বলেন, “আমরা দ্রুত কাজ শেষ করার চেষ্টা করছি। তবে টানা বৃষ্টির কারণে কাজ কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে। তারপরও যানবাহন চলাচলের উপযোগী করতে নিরলসভাবে কাজ চলছে।”

আটকে পড়া গাড়ি সরাতে মাঝে মাঝে সড়ক বিভাগের এক্সক্যাভেটর ব্যবহার করা হচ্ছে বলেও জানা গেছে।

স্থানীয় চালক ও পথচারীরা বলেন, “প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা যানজটে বসে থাকতে হচ্ছে। এই দুর্ভোগ আর কতোদিন চলবে? দ্রুত রাস্তার কাজ শেষ করে চলাচলের উপযোগী করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।”

Please Share This Post in Your Social Media

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

Footer Widget

Footer Widget

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© 2019, All rights reserved.
Design by Raytahost.com