রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:২৮ অপরাহ্ন
Title :
পাকিস্তানের বিপক্ষে সহজ জয়ে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের জন্য ১১ মিলিয়ন ডলার তহবিল ঘোষণা যুক্তরাজ্য ও কাতারের সরকারি অফিসে হয়রানি উত্তরণে চালু হচ্ছে ‘অ্যাপ’ দুর্নীতির বিরুদ্ধে অন্তর্বর্তী সরকার কঠোর অবস্থান নিতে পারেনি : ইফতেখারুজ্জামান ১৮তম কাউন্সিল অব দ্য কলেজ সভা অনুষ্ঠিত সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ে ৪৮৯ পদে নিয়োগের সিদ্ধান্ত সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা নেই অথচ মানুষকে গুলি করে মারা হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বিয়ের গুঞ্জনে পানি ঢাললেন কনা নির্বাচন-গণভোটের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করলেন সিইসি তফসিল ঘোষণার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পোস্টার না সরালে ব্যবস্থা

পকেটমার কাদের টার্গেট করেন, জানলে অবাক হবেন

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৪.০০ অপরাহ্ণ
  • ৪৪ বার

ইনস্টাগ্রামে ভাইরাল হয়েছে কনটেন্ট ক্রিয়েটর লুইস গানসন এর একটি পোস্ট। শিরোনাম ছিল “আমি একজন পকেটমারকে জিজ্ঞেস করেছি, তারা কাদের টার্গেট করেন। উত্তর শুনে আমি তখনই নিজের জ্যাকেট বদলেছি।” প্রকাশের পর অল্প সময়েই পোস্টটি ১২ মিলিয়ন ভিউ সংগ্রহ করেছে।

লুইস জানান, তিনি সম্প্রতি এক পেশাদার পকেটমারের সঙ্গে কথা বলেছেন। সেখানে জানতে চেয়েছেন চুরি করতে তারা ঠিক কেমন মানুষকে লক্ষ্য করেন? অনেকেই ভাবতে পারেন, ধনী ব্যক্তিরাই পকেটমারদের সবচেয়ে বড় লক্ষ্য। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। পকেটমার ধনী-গরিব নয়, সবচেয়ে সহজ টার্গেট বেছে নেয় অর্থাৎ যিনি সবচেয়ে অমনোযোগী ও অসাবধান।

পকেটমারের কাছ থেকে জানা লুইসের সেই তালিকা এখন নেটিজেনদের মাঝে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। দেখা যাক, কারা সবচেয়ে বেশি লক্ষ্যবস্তু হন:

১. যারা সবসময় ফোনে ব্যস্ত

হাঁটতে হাঁটতে বা জনাকীর্ণ জায়গায় ফোনে ডুবে থাকা মানুষ সহজ টার্গেট। কারণ তাদের মনোযোগ থাকে চারপাশে নয়।

২. পেছনের পকেটে ফোন বা মানিব্যাগ রাখা ব্যক্তিরা

সরাসরি পকেটমারের ভাষায় “পেছনের পকেটে যা থাকে, আমরা মনে করি সেগুলো আমাদের।” ব্যাগের চেইন খোলা থাকলেও একই অবস্থা।

৩. যাদের চিন্তিত বা বিভ্রান্ত দেখায়

চিন্তায় ডুবে থাকা মানুষ পরিবেশে মনোযোগ দেন না, ফলে সহজে শিকার হন।

৪. সবসময় ব্যস্ত ও তাড়াহুড়ায় থাকা মানুষ

ব্যস্ততা ও তাড়াহুড়ার কারণে পকেটমারদের গতিবিধি টের পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।

৫. ঢিলেঢালা জ্যাকেট বা পোশাক পরেন যারা

এই ধরনের পোশাকে অচেনা কেউ সহজে হাত ঢুকিয়ে কিছু নিয়ে যেতে পারে, আর ভুক্তভোগী টেরও পান না।

৬. জনসমাগমে নিজের মূল্যবান জিনিস বারবার স্পর্শ করেন যারা

এতে চোর নিশ্চিত হয়ে যায় মূল্যবান জিনিসটি ঠিক কোথায় আছে।

৭. দলে থেকেও অমনোযোগী মানুষ

পকেটমাররা জানে, দলের মধ্যে থাকা অসাবধান মানুষ অনেক কম খেয়াল করে। তাই তারা খুব সহজেই লক্ষ্যবস্তু হন।

ভাইরাল এই পোস্ট দেখে অনেকেই মন্তব্য করছেন যে তারা এখন বাইরে বের হওয়ার আগে পোশাক, ব্যাগ কিংবা আচরণ নিয়ে নতুন করে ভাববেন। লুইসের অভিজ্ঞতা প্রমাণ করে, সামান্য অসাবধানতাই বড় ক্ষতির কারণ হতে পারে।

Please Share This Post in Your Social Media

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

Footer Widget

Footer Widget

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© 2019, All rights reserved.
Design by Raytahost.com